বিশ্বের অন্যান্য দেশের মতো বাংলাদেশও এখন ভার্চুয়াল কাজের ওপর অনেক বেশি নির্ভরশীল হয়ে পড়ছে। বাংলাদেশের প্রায় সকল সরকারী ও বেসরকারী প্রতিষ্ঠান এখন শতভাগ কম্পিউটারাইজড । তাই কম্পিউটার বিষয়ে মৌলিক জ্ঞান থাকাটা এখন সকলের জন্য আবশ্যক হয়ে পড়েছে। এটা না থাকলে এখন ভালো ভালো ডিগ্রি নিয়েও চাকরি পাওয়া কঠিন হয়ে গেছে। । বেশিরভাগ অফিসের কাজেই এখন প্রচলিত খাতা-কলমের বদলে কম্পিউটারের ব্যবহার অনেক বেশি।সব ধরনের চাকরির ক্ষেত্রেই এখন এই কথা প্রযোজ্য। সেই লক্ষে উত্তরাতে যুব প্রশিক্ষণ একাডেমী কম্পিউটার ও কারিগরী সম্পর্কিত বিভিন্ন প্রশিক্ষণ প্রদান করছে।
বর্তমানে বাংলাদেশে ব্যাপকভাবে কম্পিউটারের ব্যবহার বেড়েছে। বিশেষত তরুণ সমাজকে বিশ্বায়নের প্রগতির সাথে এগিয়ে রাখতে ও ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়তে সরকার উদ্যোগী হয়ে প্রাতিষ্ঠানিকভাবে কম্পিউটার শিক্ষার ব্যবস্থা করার ফলে দিনে দিনে এর ব্যবহার বেড়েই চলছে। বর্তমানে বাংলাদেশে কম্পিউটার এবং এর সংশ্লিষ্ট ইন্টারনেট ও তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা পূর্বের তুলনায় অনেক বেশি। যুব প্রশিক্ষণ একাডেমী ঢাকার উত্তরাতে এ লক্ষে মানসম্পন্ন কম্পিউটার ও কারিগরী প্রশিক্ষণ প্রদান করছে। মাইকোসফট অফিস প্রোগ্রাম, সফটওয়ার ডেভেলপমেন্ট, হার্ডওয়ার ট্রাবলশুটিং, গ্রাফিক্স, ওয়েবসাইট ডিজাইন ও ডেভেলপমেন্ট এর মাধ্যমে ফ্রিল্যাংসিং এর বিভিন্ন কোর্স করতে আজই যোগাযোগ করুন। আমরা ২৫ + কম্পিউটার রিলেটেড কোর্স অফার করছি। এছাড়া কারিগরী ও ইংলিশ স্কিল ডেভেলপমেন্ট কোর্সও প্রদান করা হয়।
ক্ষেত্রবিশেষে যে ধরনের কোর্সগুলির সব চেয়ে বেশি চাহিদা, তার মধ্যে রয়েছে বেসিক কম্পিউটিং, গ্রাফিক ডিজাইনিং, অ্যানিমেশন, প্রোগ্রামিং ও ওয়েব ডেভেলপমেন্ট। যেকোনো অফিসে কাজ করতে কম্পিউটারের খুব বেশি কাজ আপনাকে জানতে হবে না। মাইক্রোসফট ওয়ার্ড, মাইক্রোসফট এক্সেল, মাইক্রোসফট পাওয়ারপয়েন্ট, ইন্টারনেট ব্রাউজিং, ই-মেইল পাঠানো এবং ডাউনলোড করা—এগুলোই প্রাথমিকভাবে আপনাকে অনেকটাই যোগ্য করে তুলবে চাকরির জন্য। আপনি খুব সহজেই যুব প্রশিক্ষণ একাডেমীতে প্রয়োজনীয় এসকল বিষয়ে দক্ষ হয়ে উঠতে পারেন।
যুব প্রশিক্ষণ একাডেমী ২৫+ কম্পিউটার সম্পর্কিত কোর্স প্রদান করছে। এছাড়া আমরা বিভিন্ন কারিগরী ও স্পোকেন ইংলিশ কোর্সও প্রদান করি। আমাদের পরিচালিত কোর্সগুলো হচ্ছেঃ-
